প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

না, এটি একটি প্রচলিত ভুল ধারণা। তবে এটা সত্য যে কোকা-কোলার বোতলে মেন্টোস মেশালে বোতল থেকে সোডার একটি সুন্দর ফোয়ারা বের হবে। প্রকৃতপক্ষে, কার্বনেটেড পানীয়, স্পার্কলিং ওয়াইন এবং অন্যান্য কোমল পানীয়ের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটবে। তবে, কোকা-কোলা খাওয়ার পর Mentos খেলে আপনি একই প্রভাব দেখতে পাবেন না। মেন্টোস এবং কোকা-কোলার সাথে মেশালে আপনি যে বিস্ফোরণ দেখতে পান তা ক্যান্ডির অমসৃণ আবরণের কারণে সৃষ্টি হয়, যার ফলে কার্বনেটেড পানীয়তে রাখা হলে এর পৃষ্ঠের উপর অল্প সময়ের মধ্যে প্রচুর বুদবুদ তৈরি হয়। কিন্তু আপনি মেন্টোস খেলে সেই আবরণটি আপনার মুখের মধ্যেই গলে যায়। তখন আপনার পেটের মধ্যে সেই একই রকম প্রতিক্রিয়া ঘটবে না।

না, কোকা-কোলা এক রাতের মধ্যে মাংস গলিয়ে ফেলবে না - যদিও আপনি মাংসের স্বাদ বৃদ্ধির জন্য কোক দিয়ে মাখিয়ে রাখতে পারেন। কোকা-কোলা দিয়ে মাংস মাখিয়ে রাখলে তা মাংসের স্বাদ বাড়ায় এবং গ্রিল করার সময় এতে থাকা চিনি মাংসকে বাদামী করতে সাহায্য করে। কোকা-কোলা দিয়ে মাংস মাখিয়ে রাখার প্রচুর রেসিপি অনলাইনে পাওয়া যায়।

যেতে পারে। আপনি লেবুর রস বা অন্যান্য অম্ল জাতীয় খাবার এবং পানীয় ব্যবহার করলে যেই ফলাফল পাবেন, সেই একই ফলাফল পাবেন কোকা-কোলা ব্যবহার করলে। কিন্তু টয়লেট পরিস্কার করার জন্য তা খুব একটা ভালো হবে না। কোকা-কোলাতে ফসফরিক অ্যাসিড রয়েছে। এটি একটি নিরাপদ খাদ্য উপাদান এবং আমরা আমাদের কিছু পানীয়তে এটি ব্যবহার করে থাকি। এই উপাদানটি ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু, কোকা-কোলা একটি কোমল পানীয়, এটি কোনো ক্লিনিং এজেন্ট নয়, এটি জীবাণু ধ্বংস করতে কার্যকর নয় এবং অনেক পণ্য রয়েছে যেগুলো পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে অনেক ভালো কাজ করে।

না, কোকা-কোলাতে অতীতে কখনও কোনো কোকেন যোগ করা হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবেও না।

স্বাদের কারণে মানুষ ১৩১ বছর ধরে আমাদের পানীয় উপভোগ করছে। কোকা-কোলায় চিনি এবং ক্যাফেইন থাকে। যদিও পরিমিত চিনি স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর নয়, তবে বেশি পরিমাণে চিনি খাওয়া কারও জন্যই ভাল নয়। সুষম জীবনধারা বজায় রাখতে অন্যান্য সকল খাবার এবং পানীয়ের মতো পরিমিত চিনিযুক্ত কোমল পানীয় গ্রহণ করা যেতে পারে।

আমরা সবসময় নিশ্চিত করতে চাই যে আমাদের ভোক্তারা যাতে পছন্দমত পানীয় বেছে নিয়ে তাদের চিনি এবং ক্যালোরি গ্রহণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। আর এ কারণেই আমরা কম চিনি বা চিনি ও ক্যালোরি ছাড়া বিভিন্ন ধরনের দারুণ স্বাদের পানীয় বাজারে এনেছি। এ কারণেই আমাদের অনেক পানীয় ছোট আকারের বোতলে পাওয়া যায়।

আমাদের পানীয়গুলোতে চিনি এবং ক্যালোরির পরিমাণ উল্লেখ করা থাকে যাতে মানুষ তার নিজের এবং পরিবারের জন্য সঠিক পানীয়টি বেছে নিতে পারে।

হ্যাঁ। কোকা-কোলা গরম করলে এর পানি বাষ্পীভূত হতে থাকে এবং তা ধীরে ধীরে ঘন হতে থাকে। পানি শেষ হয়ে গেলে, চিনি পুড়ে যেতে থাকে। আপনি যদি কমলার রস বা চিনিযুক্ত তরল বেশিক্ষণ ধরে গরম করেন তাহলে একই ফলাফল দেখতে পাবেন।

না। কোকা-কোলা আবিস্কার হওয়ার আগে থেকেই অসংখ্য চিত্র ও বইয়ে সান্তা ক্লজ (সেন্ট নিক)-এর লাল রঙের কোট পরা ছবি দেখা যেতো। তাঁকে বিভিন্নভাবে চিত্রিত করা হত। তাঁকে লম্বা এবং খাটো বা খাটো এবং এলফিন হিসেবে, কখনও কখনও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী হিসেবে এমনকি কখনও কখনও ভয়ংকর রূপেও দেখা যেত।

আপনি কি জানেন? এটা সত্য যে, ১৯৩০-এর দশকের পর থেকে আমাদের সবার পরিচিত এবং ভালোবাসার সান্তার যে বড়সর আকারের, হাসিখুশি রূপ আমরা দেখতে পাই তাতে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে।

কোকা-কোলা এবং সান্তা ক্লজকে নিয়ে যেসব জনশ্রুতি রয়েছে তা নিয়ে আমাদের ভিডিওটি দেখুন

https://youtu.be/U8J5AolQZg0

কোকা-কোলা মরিচা বা ক্ষয় দূর করতে পারে কারণ এতে ফসফরিক এসিড থাকে। বিভিন্ন খাবার এবং পানীয়তে এটি ব্যবহার হয়ে থাকে। ধাতব পদার্থের উপর কমলার রস, লেবুর রস এবং শ্যাম্পেনের যেই প্রভাব কোকা-কোলার প্রভাবও একই। আমরা চাই আপনারা দারুণ স্বাদের জন্য কোকা-কোলা উপভোগ করবেন!

আমরা কোকা-কোলা যেমনটা ভালোবাসি, তেমনি আপনাকে এভাবে কোক ব্যবহারের পরামর্শ দেব না। সূর্যের আলো থেকে সুরক্ষার জন্য এতে কোনো উপাদান নেই - এটি কেবলই একটি পানীয়।

প্রকৃত তথ্য:

কোকা-কোলা কোম্পানি জানতে পেরেছে যে অনেকেই কিছু ইমেইল পাচ্ছেন বা ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটে ভুয়া চাকরির বিজ্ঞাপন দেখা যাচ্ছে।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে, প্রতারক চক্র ভুক্তভোগীর ব্যক্তিগত বা আর্থিক তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য তাদের যোগাযোগ করে চাকরিতে নিয়োগের কথা বলছে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তারা তাদেরকে ভুয়া চেক ক্যাশ করতে বলছে এবং টাকা পাঠাতে বলছে।

কোকা-কোলা কোম্পানি কোনোভাবেই এই ধরনের কর্মকান্ডের সাথে জড়িত নয়। ওয়েবসাইট এবং ইমেইলের মাধ্যমে পাঠানো চাকরির কথা সত্য নয়, আমরা তাদের কোনো স্পন্সর নই এবং এখানে আমাদের অনুমতি ছাড়া আমাদের নাম এবং ট্রেডমার্ক ব্যবহার করা হয়েছে।

এটি এক ধরনের "ফিশিং" কর্মকান্ড বলে মনে হচ্ছে যেখানে প্রতারক চক্র ভুক্তভোগীর ব্যক্তিগত এবং আর্থিক তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁর সাথে এক ধরনের সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রচেষ্টা করে। মেসেজের যেসব বিষয় দেখে বুঝবেন তা ইমেইল স্ক্যাম বা ফিশিং ক্যাম্পেইনের অংশ:

ইমেইলে বানান ভুল এবং ব্যাকরণগত ত্রুটি;

কোম্পানির ট্রেডমার্কের অনুপযুক্ত ব্যবহার;

প্রেরক ফ্রি অথবা নন-করপোরেট ইমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করবে (যেমন Yahoo!, AOL, Gmail এবং Hotmail)

আপনার ব্যক্তিগত তথ্য জানতে চাইবে এবং আর্থিক লাভের প্রতিশ্রুতি দেবে।

সবকিছু মিলে, যদি অবিশ্বাস্য বলে মনে হয় তাহলে তা আসলেই বিশ্বাসযোগ্য নয়। এসব ইমেইল বা চিঠির জবাবে কোনো তথ্য দেবেন না। আপনি যদি ইতোমধ্যে এই ধরনের ইমেল, চিঠি বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কাউকে কোনো ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে থাকেন তাহলে আমদের পরামর্শ থাকবে আপনি অবিলম্বে তার সাথে সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে দিন এবং আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এবং গোপনীয়তা রক্ষার জন্য পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে আপনার স্থানীয় এবং/অথবা ফেডারেল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।

প্রকৃত তথ্য:

Coca‑Cola কোম্পানি জানতে পেরেছে যে আমাদের কোম্পানি থেকে মিথ্যা লটারি বা নগদ পুরস্কার জেতার কথা বলে কিছু টেক্সট মেসেজ, ইমেইল এবং চিঠি মানুষের কাছে পাঠানো হচ্ছে।

টেক্সট মেসেজগুলো এর প্রাপককে একটি ওয়েবসাইটে নিয়ে যায় যেটি দেখতে কোকা-কোলা কোম্পানির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে তা নয়। মাই কোক রিওয়ার্ড প্রতিযোগিতার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের ঠিকানা হলো mycokerewards.com এবং মাই কোক রিওয়ার্ড কর্মসূচিটি কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই চালানো হয়।

"আপনি কোকা-কোলার ১২৮তম বর্ষপূর্তির প্রচারণায় ১ মিলিয়ন ডলার জিতেছেন" থেকে শুরু করে "কোকা-কোলা অ্যাওয়ার্ড নোটিফিকেশন", "কোকা-কোলা প্রোমো বিজয়ী নোটিফিকেশন", "কোকা-কোলার বিশ্বব্যাপী ক্রিসমাস প্রোমো", "কোকা-কোলা ফাউন্ডেশনের নগদ সহায়তার নোটিফিকেশন" এবং এরকম একই ধরনের নানা বিষয়গুলো ইমেইলের বিষয় হিসেবে উল্লেখ থাকে। কোনো কোনো ভুয়া টেক্সট বা ইমেইলে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির সঙ্গে যৌথ প্রচারণা কিংবা কোকা-কোলার অর্ধ-বার্ষিক প্রচারণামূলক ড্র (এতে আবার কোকা-কোলার সাবেক নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট কার্ল ওয়্যারের নামও সংযুক্ত থাকে) কিংবা হংকংয়ে গাড়ি উপহারের মতো বিষয়গুলোর ইঙ্গিত থাকে। মেসেজগুলোতে অফিসিয়াল ভাষাও ব্যবহার করা হয়, যেন সেগুলো "অফিশিয়াল" রূপ পায় এবং প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের ফটো, ছবি বা "গোপন পিন কোড" কিংবা রেফারেন্স বা টিকিট নম্বর এবং কোকা-কোলা প্রতিনিধিদের যোগাযোগের তথ্য সংযুক্ত করা হয়, যেন মেসেজটি সঠিক বলে প্রতীয়মান হয়।

চিঠিগুলো দেখতে একদম অফিসিয়াল চিঠির মতো এবং সেগুলো কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছে বলেও মনে হতে পারে। এগুলোতে প্রায়ই গ্রাহকের পুরস্কার দাবি করার জন্য একটি নম্বর দেওয়া থাকে এবং এমনকি একটি চেকও সংযুক্ত থাকতে পারে যেটি দেখতে আমাদের কোম্পানি কিংবা কোকা-কোলা প্রস্তুতকারী অন্য কোনো কোম্পানির বলেই মনে হতে পারে।

এ ধরনের কিছু ভুয়া প্রচারণা আমরা শনাক্ত করেছি, যার কিছু নমুনা নিচে দেওয়া হল। দ্রষ্টব্য- কোকা-কোলা নিয়ে যতগুলো ভুয়া প্রচারণা রয়েছে তার সবগুলো এই নমুনা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নেই। আরও অনেক ভুয়া প্রচারণাও থাকতে পারে যেগুলো এই তালিকায় নাও থাকতে পারে।

কোকা-কোলা কোম্পানি কোনোভাবেই এসব ইমেইল, টেক্সট মেসেজ, চিঠি কিংবা অননুমোদিত ওয়েবসাইট বা কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত নয়। আমরা পৃষ্ঠপোষক নই এবং আমাদের নাম ও ট্রেডমার্ক এখানে ব্যবহার করা হয়েছে কোনো অনুমতি ছাড়াই।

নমুনা ১:

বিষয়: কোকা-কোলার ১২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রোমোতে আপনি ১ মিলিয়ন ডলার জিতেছেন।

প্রিয় গ্রাহক/ভোক্তা,

অভিনন্দন!

আপনার ইমেইলটি দৈবচয়নের ভিত্তিতে কোকা-কোলা পরিচালিত ইমেইল নিউজলেটার সফটওয়্যার কর্তৃক মনোনীত হয়েছে, যেটি যুক্তরাষ্ট্রে ফ্রিল্যান্স প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে বৈধভাবে নিবন্ধিত। আপনি মনোনীত হওয়ার মাধ্যমে কোকা-কোলার ১২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষে চলমান ইমেইল প্রোমোর অধীনে কোকা-কোলার পক্ষ থেকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাবেন।

পুরস্কার দাবি করতে অনুগ্রহ করে নাম, বয়স, ফোন নম্বর ও ঠিকানা জমা দিন।

স্বাক্ষরিত,

ক্লাইড সি. টাগল.

চিফ পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ও কমিউনিকেশন অফিসার

নমুনা ২:

বিষয়: কোকা-কোলা কোম্পানির অফিশিয়াল পুরস্কার বিজয়ীর নোটিফিকেশন

আমরা আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর সঙ্গে আমাদের বিশ্বব্যাপী পরিচালত প্রচারণার বার্ষিক চূড়ান্ত ড্র সদ্যই (১৮ মে, ২০০৬) সমাপ্ত হয়েছে। আপনি সেই সৌভাগ্যবান ২০ জনের একজন যারা কোকা/‘কোলা কোম্পানির প্রচারণায় ১,০০০,০০০.০০ পাউন্ড জিতেছেন। ২০০৬ সালের ২০ মে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে এবং আপনার ইমেইলের সঙ্গে সংযুক্ত টিকিট নম্বর (7PWYZ2006) এবং ব্যালট নম্বর (BT:12052006/20)। উন্নততর ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দৈব কম্পিউটার সার্চের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন ব্যক্তি ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ২৯ হাজার ৩১টি ইমেইলের একটি বিশেষ তালিকা নির্বাচিত করা হয়। এরপর সেই তালিকা থেকে দৈবচয়নের ভিত্তিতে বেছে নেয়ার মাধ্যমে অনলাইন ড্র অনুষ্ঠিত হয়। যদিও কোনো টিকিট বিক্রি করা হয়নি, কিন্তু প্রতিনিধিত্ব করা ও গোপনীয়তা রক্ষার জন্য প্রতিটি ইমেইল ঠিকানা আলাদা আলাদা টিকিট নম্বরের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল...

নমুনা ৩:

বিষয়: কোকা-কোলার বাৎসরিক অর্ধবার্ষিক প্রচারণার ড্রয়ের নোটিফিকেশন

আপনাকে কোকা-কোলার ২০০৬ সালের অর্ধবার্ষিক প্রচারণার ফলাফল জানানো যাচ্ছে, যা প্রতিবছরে এই ডিপোতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। গত জুলাই মাসে আমাদের সিস্টেমটি হালনাগাদ করা হয়। যে কারণে ২০০৬ সালের এই সংস্করণটি বরাবরের মতো জুলাই মাসের পরিবর্তে আগস্ট মাসে স্থানান্তরিত হয়েছে।

প্রতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে কোকা-কোলা কোম্পানির ডিপো (সুরুলেলে এলাকা) এই প্রচারণাটি চালিয়ে থাকে আমাদের বাড়তি লভ্যাংশ থেকে এবং এটি নিশ্চিত করা হয় যে এর লক্ষ্য থাকে

মানবেতর জীবন কাটানো মানুষ এবং চাহিদাসম্পন্নদের সহায়তা হিসেবে এটি করা হয়। বছরের মাঝামাঝি সময়ে বাৎসরিক এই পরোপকারী উদ্যোগটি নাইজেরিয়ায় চালু রয়েছে দশ (১০) বছর ধরে। এ কারণে এবার কোকা-কোলা ডিপো সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০১২ সাল পর্যন্ত তারা নিজেদের প্রতিনিধিত্ব নাইজেয়িার তীরবর্তী অঞ্চল ছাড়িয়ে যাবে ২০০৬ সালের এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ ২৮ আগস্ট ২০০৬ তারিখে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে (নাইজেরিয়ার স্থানীয় সময়)।

আফ্রিকা (নাইজেরিয়া ছাড়া), এশিয়া, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ থেকে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ইমেইল ঠিকানা সংগ্রহ করা হয়েছে। সংগৃহীত এসব ইমেইল ঠিকানা একটি বাক্সে রেখে তা থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু জোয়ানকে দিয়ে দৈবচয়নভিত্তিতে একটি ইমেইল ঠিকানা তোলানো হয়েছে। টিকিটের রেফারেন্স নম্বর *44neh19xxfcoca5ecc* এবং যাতে এই ইমেইল ঠিকানা ছিল।

এ কারণে আমরা অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে আপনাকে কোকা-কোলার অর্ধবার্ষিক জনহিতকর প্রোমো অ্যাওয়ার্ডের ২০০৬ সালের সংস্করণের বিজয়ী ঘোষণা করছি, যার আর্থিক মূল্যমান ৫.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আপনাকে জানাতে চাই, আপনার পুরস্কারের ৫.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দীর্ঘ সময় ধরে এখানে নাইজেরিয়ার শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকে (জেনিথ ব্যাংক পিএলসি) জমা আছে এবং এটি ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৫ তারিখে জমা করা হয়েছে। ফলে এটি আপনার কাছে স্থানান্তরিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ১০০ ভাগ সুরক্ষিত ও নিরাপদ...

নমুনা ৪:

বিষয়: পুরস্কারের নোটিফিকেশন

আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে আপনি ২০০৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কর্মসূচির ২,৬০০,০০০.০০ পাউন্ড (ছাব্বিশ লাখ গ্রেট ব্রিটিশ পাউন্ড) নগদ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন।

বিশ্বের সব মহাদেশ থেকে সংগৃহীত ৫ লাখেরও বেশি ইমেইল ঠিকানার ডাটাবেজ থেকে আমাদের কম্পিউটারাইজড ইমেইল মনোনয়ন ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দৈবচয়নভিত্তিতে এই মনোনয়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

কোকা-কোলা কোম্পানির এই লটারি ব্রিটিশ গেমিং বোর্ডের অনুমোদিত এবং ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব গেমিং রেগুলেটরস (আইএজিআর) থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত)। এই প্রমোশনাল লটারিটি এরকম দুইটি লটারির মধ্যে একটি এবং আমরা মানুষকে সংবেদনশীল করতে চাই।

পুরস্কারটি দাবির প্রক্রিয়া শুরু করতে আপনাকে নিম্নবর্ণিত উপায়ে আমাদের স্বীকৃত প্রাইজ ট্রান্সফার এজেন্টের মাধ্যমে দাবি কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

আমরা ভিডিওর সঠিকতা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারব না। কিন্তু আমরা এটি স্পষ্ট করে জানাতে চাই, ফ্যান্টা অরেঞ্জসহ আমাদের যতগুলো কোমল পানীয় রয়েছে তার প্রতিটিই ভারত সরকারের জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ এফএসএসএআই (ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথোরিটি অব ইন্ডিয়া)-এর খাদ্য নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট প্রযোজ্য সবগুলো আইন অনুসরণ করে থাকে।

ভিডিওতে যা দেখতে পাচ্ছেন তার কোনোকিছুই অস্বাভাবিক নয়। রঙ ধারণ করা যেকোনো তরলে কাপড় বা পরিশ্রুত কাগজের (ফিল্টার পেপার) মতো সূক্ষ্ণ রন্ধ্রযুক্ত কিছু চুবানো হলে তা ওই তরল থেকে রঙ আলাদা করে ফেলতে পারে, যে পক্রিয়াটিকে বলা হয় কৈশিক ক্রিয়া।

ফ্যান্টা অরেঞ্জে কৃত্রিক খাদ্যমানসম্পন্ন রঞ্জক পদার্থ ব্যবহার করা হয়ে থাকে, এর প্রতিটি বোতলের গায়েই যেটি উল্লেখ থাকে এবং এর পরিমাণও অনুমোদিত পরিমাণের অনেক কম। এতে যে রঞ্জক পদার্থ ব্যবহার করা হয় তা পরিপূর্ণভাবে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে এবং খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) খাদ্যে ব্যবহৃত সংযোজিত পদার্থ ব্যবহার বিষয়ক মার্কিন যৌথ বিশেষজ্ঞ কমিটিসহ (জেইসিএফএ) ভারতীয় ও বৈশ্বিক বিভিন্ন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের দ্বারা নিরাপদ হিসেবে স্বীকৃত। ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ); হেলথ কানাডা, ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথোরিটি (ইএফএসএ), ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথোরিটি অব ইন্ডিয়া।

ফ্যান্টা অরেঞ্জের মতো পণ্যে কৃত্রিম রঞ্জকসহ খাদ্যে ব্যবহারোপযোগী রঞ্জক পদার্থ ব্যবহার করা হয় পণ্যগুলোকে বাহ্যিক দিক থেকে স্বতন্ত্র রূপ দিতে এবং দৃশ্যমানভাবে আবেদনময় করে তুলতে, যা ভোক্তারা জানেন এবং তারা পছন্দও করেন। জ্যাম, জেলি, সরাসরি পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত ফল থেকে তৈরি পানীয়, দুগ্ধজাত পানীয়ের মতো বিভিন্ন প্যাকেটজাত পণ্যে এগুলো বছরের পর বছর ধরে খুব সাধারণভাবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

ফ্যান্টা ভারত তো বটেই, সারাবিশ্বেই পছন্দের একটি ব্র্যান্ড এবং কোটি গ্রাহক এটি পান করে থাকেন। আমরা জানি যে ভারতে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এবং বিশ্বব্যাপী ১৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের যে সাফল্য, তার মূল ভিত্তি হলো আমাদের পণ্যের উচ্চ মান, যা অর্জিত হয়েছে নিরাপদ ও অসাধারণ স্বাদের মাধ্যমে। ঠিক একই ধারাবাহিকতা আমরা আগামী দিনগুলোতেও ধরে রাখতে চাই। এই ভিডিওটির মতো যেসব ভিডিওতে বিশ্বাসযোগ্যতার ঘাটতি রয়েছে, সেগুলো আমাদের ব্র্যান্ডের সুনামে বিরূপ প্রভাব ফেলে।

https://youtu.be/8U-0hl2Ilwg